আজ শুক্রবার ২১শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৪ঠা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

শিরোনাম:
ময়মনসিংহ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে আশরাফ তুঙ্গে ওমরা হজ্জে নেয়ার প্রলোভনে,প্রতারনা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গ্রেপ্তার ২ তারাকান্দায় দু’মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত-১ মে দিবসে গৌরীপুরে ডেকোরেটর কারিগর শ্রমিক ইউনিয়নের বর্ণিল শোভাযাত্রা মহান মে দিবসে রাজ ওস্তাগার নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের উদ্যোগে গৌরীপুরে বর্ণিল শোভাযাত্রা বিশ্ব শ্রমিক দিবসে ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের উদ্যোগে গৌরীপুরে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা মহান মে দিবসে গৌরীপুরে জাতীয় শ্রমিক লীগের বর্ণিল শোভাযাত্রা অতি বাম আর অতি ডান মিলে সরকার উৎখাতে কাজ করছে: শেখ হাসিনা কৃষিবিদ ড. সামীউল আলম লিটনের আজ দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী গৌরীপুরে বিশ্ব নৃত্য দিবস পালিত
||
  • প্রকাশিত সময় : জুলাই, ৯, ২০২১, ৮:২৩ অপরাহ্ণ




ডিজিটাল স্কেলে ওজন করে গরু-ছাগল বিক্রি করা কি জায়েজ?

এস ইসলাম ও জীবন ডেস্কঃ

রাজধানী ঢাকার কোরবানির হাটগুলোতে ইদানীং জীবিত পশুর ওজন মাপার জন্য বসানো হয়েছে ওজন মাপার ডিজিটাল স্কেল। এসব স্কেলের এক পাশ দিয়ে গরু বা ছাগল প্রবেশ করিয়ে কিছুক্ষণ দাঁড় করিয়ে রেখে আরেক পাশ দিয়ে বের করা হয়। এতে স্কেলে ওই পশুটির ওজন পরিমাপ হয়ে যায়।

পশু কেনাবেচায় ক্রেতা-বিক্রেতার মূল্য নির্ধারণের সন্দেহ দূর করার জন্যই এ স্কেল বসানো হয়েছে। ছোট সাইজের গরু কেজিপ্রতি ৩০০-৩২০ টাকা দরে আর বড় ও সুন্দর আকৃতির গরু ৩৫০-৪০০ টাকা দরে বিক্রির চুক্তি হওয়ার পর ওজন মাপার স্কেলে উঠানো হয় এবং এতে সর্বমোট কেজির সংখ্যা ও তার দাম বেরিয়ে আসে। তাই যারা গরু বিক্রি করেন তারাও বিক্রির সময় গরুর ওজন দেখেন, আর যারা কেনেন তারাও ওজন দেখে নেন।

এখন প্রশ্ন হলো— শরিয়তের দৃষ্টিতে এভাবে জীবন্ত গরু-ছাগল ওজন করে বিক্রি করা বৈধ হবে কিনা?

ফিকহে হানাফির পূর্ববর্তী কিতাবসমূহে যদিও জীবন্ত পশু ওজন করে বিক্রিকে নাজায়েজ বলা হয়েছে; কিন্তু পরবর্তী সময় হাঁস-মুরগি ওজন করে বিক্রির প্রচলনের কারণে মুফতিয়ানে কেরাম একে জায়েজ বলে ফতোয়া দিয়েছেন।

আর বর্তমানে জীবন্ত গরু-ছাগলও ওজন করে বিক্রির প্রচলন হয়ে গেছে, বিধায় তাও জায়েজ হবে। উপরন্তু এ পদ্ধতিতে ক্রেতা-বিক্রেতার ধোঁকাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে না।

এ ছাড়া আলোচ্য পদ্ধতিটি পশুর মূল্য নির্ধারণের একটি প্রক্রিয়া মাত্র। আগেকার কিতাবসমূহে ওই পদ্ধতিতে পশু বিক্রি নাজায়েজ বলার একটি কারণ এও ছিল যে, চুক্তির সময় পশুর নিশ্চিত চূড়ান্ত মূল্য কারওই জানা থাকে না।

কিন্তু চুক্তির মজলিসেই যখন স্কেল দ্বারা মেপে তার সঠিক পরিমাপ বের করা হয়, তখন তার পুরো মূল্যও উভয়পক্ষের জানা হয়ে যায়। আর এতে তাদের মাঝে কোনোরূপ ঝগড়া সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা বাকি থাকে না।




Comments are closed.

     এই বিভাগের আরও খবর




অনলাইন জরিপ

জাতিসংঘের বিশেষ দূত এলিস ক্রুজ বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির সুফল সব মানুষের কাছে পৌঁছাচ্ছে না। আপনিও কি তা-ই মনে করেন?

View Results

Loading ... Loading ...

পুরনো সংখ্যার নিউজ

রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০৩১